আস-সালামু আলাইকুম ( ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ)
আপনি কি দ্বীনদার পাত্র-পাত্রী চান?
তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। হাজারো দ্বীনদার পাত্র-পাত্রী থেকে বেছে নিন আপনার পছন্দের পাত্র-পাত্রী।

যে সকল পাত্র-পাত্রী/অভিবাবক যোগাযোগ করবেনঃ-
যাদের অভিবাবকের অনুমতি আছে।
নিয়মিত সলাত আদায় করেন ।.
হালাল আয়-রোজকার করেন।
স্পষ্ট ও অপষ্ট যৌতুক নিতে অপছন্দ করেন।
যে সকল পাত্র-পাত্রী/অভিবাবক যোগাযোগ করবেন নাঃ-
যারা মাজার, খানকা কিংবা দরগার সাথে সম্পর্ক রাখেন।
যারা জাদু-টোনা, তাবিজ-কবজ ব্যবহার করেন।
যারা পীর,সূফী, জ্যোতিষী ও ফকিরের ভক্ত বা মুরিদ।
যারা সুদ ভিত্তিক এনজিও/ব্যাংক/প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর সাথে জড়িত।
আমাদের সেবা সমূহ
দাম্পত্য পরামর্শ
বিবাহ মিডিয়া; আপনার পরিপূর্ণ পারিবারিক সমাধান ইংশা-আল্ল’-হ। পাত্র/পাত্রী অনুসন্ধানের পাশাপাশি আমরাই দেশে প্রথম দিচ্ছি অভিজ্ঞ কাউন্সেলরদের মাধ্যমে বিবাহ বিষয়ক বিবাহপূর্ব কাউন্সেলিং এবং বিবাহ পরবর্তী কাউন্সেলিং সেবা। বিবাহে ভয়, সংশয়, নতুন ও পুরোনো দাম্পত্যের নানা সমস্যায় পরামর্শ নিয়ে পরিবারকে সূদৃঢ় করুন।
পাত্র-পাত্রী অনুসন্ধান
দ্বীনদার যোগ্য পাত্র/পাত্রী অনুসন্ধানে আপনার সেবায় সদা পাশে আছি বিবাহ মিডিয়া । ঘটকদের মত শুধুমাত্র ছবি বা বায়োডাটা নয়, আবার অন্যান্য ম্যারেজ মিডিয়ার মত ব্যক্তিগত সিভি তৈরি আর আদান-প্রদানও নয়। কাউন্সেলিং, এনালাইসিস, ম্যাচিং, এডভাইজ ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক, পারিবারিক দিকগুলো বিবেচনা করে, ধর্মীয় মূল্যবোধের দিকটা মিলিয়ে তারপর কাজ এগোয়।
দাম্পত্য বিষয়ক কর্মশালা
বিবাহের জন্য নিজের প্রস্তুতি, পাত্র-পাত্রী নির্বাচন, সুস্থ দাম্পত্য পরিচালনা, সন্তান লালন পালন, আদাবের শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়গুলো মানুষ চারপাশ থেকে শিক্ষা লাভ করে। কিন্তু বাস্তবে চারপাশে আদর্শ উদাহরণ নেই বলে মানুষ সঠিক শিক্ষা পায় না। তাই প্রয়োজন এ বিষয়ে অভিজ্ঞ ও জ্ঞানীদের শিক্ষা অর্জন করে সংসারকে সুখময় করা।
জীবনসঙ্গী নির্বাচনে ইসলামের নির্দেশনা
আবু হুরায়রাহ রাঃ সূত্রে নবী ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, চারটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে (সাধারণত) মেয়েদের বিয়ে করা হয়- কন্যার ধন-সম্পদের কারনে, তার বংশীয় আভিজাত্যের কারনে, তার রুপ গুনের কারনে এবং তার দীনদারির কারনে। তুমি ধার্মিকাকে পেয়ে ভাগ্যবান হও, (যদি তুমি এটা না করো তবে) তোমার দু'হাত ধুলিমাখা হোক।
ফুটনোটঃ
বিবাহের ক্ষেত্রে দীদদারি গুনকে অগ্রাধিকার দিতে হব। কেননা এটা ইহকাল ও পরকাল উভয়জীবনের জন্য অতীব উপকারী। অন্য তিনটি গুন দুনিয়াতে উপকারী হলেও আখিরাতে কোন কাজে আসবে না। সব কিছুর উপরে দীনকে আরো প্রাধান্য দেবার কারন হলো মানুষ তার দীনদার সাথির সাহচার্য থেকে তার স্বভাব চরিত্র ও আচার আচারন থেকে উপকার পায় ও তার থেকে বারাকাত লাভ করে এবং ক্ষতিকর বিষয় থেকে নিরাপদ থাকে।